Writing

দুজনের পারস্পরিক ভালোবাসার জন্য বিয়ের বিকল্প নেই

আমরা সবাই-ই ছোট বেলায় পড়েছি মানুষের মৌলিক চাহিদা ৫টি — জৈবিক চাহিদা, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষা।
জৈবিক চাহিদাকে ব্রডলি ৩ ভাগে ভাগ করা যায় — খাদ্য, ঘুম ও সেক্স।
যেহেতু যৌন চাহিদাটা একটা মৌলিক চাহিদা, তাই এই চাহিদাটা হালালভাবে ও ভালোভাবে যথাসময়ে পূরণ হলে একজন পুরুষ সহজেই তার পড়ালেখা ও কাজকর্মে, এমনকি দ্বীন চর্চায়ও মনোনিবেশ করতে পারে বা কনসেনট্রেশন দিতে পারে এবং জীবন পথে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা (motivation) পেতে পারে।

অন্যথায়, কাজকর্মে তার মনোযোগের ব্যাঘাত ঘটে, তার প্রগতি ধীর হয়ে যায়, দ্বীন থেকেও সে দূরে সরে যায়।
নারী আসক্তি ও গোপন গুনাহর কারণে তার অন্তর মরে যায় এবং সে ইবাদতের আত্মিক তৃপ্তি থেকে বঞ্চিত হয়। স্ত্রীহীন জীবনটা হয়ে ওঠে অগোছালো, অশান্ত, ভারসাম্যহীন ও আনপ্রোডাকটিভ। মেজাজটাও সবসময়য় কেমন যেন খিটখিটে থাকে বা মনমরা থাকে। সবকিছুই নিরস লাগে।

জীবনে উৎসাহ-উদ্দীপনা হারিয়ে ফেলে। এক কথায়, পুরো জীবনটাই যেন বরকতহীন হয়ে পড়ে। প্রত্যেক মুহূর্তেই ফিল করা যায় দ্বীনি ওয়াইফের শূন্যতাটা!
সময়ের কাজ সময়ে না করলে এমন তো হবেই! প্রকৃতির নিয়মের বিরুদ্ধে গিয়ে ভালো থাকা যায় কি?
আসলে আল্লাহই নারী-পুরুষকে একে অপরের প্রতি আকর্ষণীয় করে সৃষ্টি করেছেন এবং প্রত্যেকের মধ্যে কামনা-বাসনা দিয়ে দিয়েছেন মানবজাতিকে পরীক্ষা করার জন্য, যেহেতু পৃথিবীটা একটা এক্সাম হল।

আর আল্লাহই যৌনতার এই পরীক্ষায় পাস করার সহজ ও সেরা সিলেবাস বাতলে দিয়েছেন—সেটা হলো দ্বীনকে প্রাধান্য দিয়ে যথাসময়ে স্বল্প খরচে বিয়ে!
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তো কুরআনে ক্লিয়ারলি বলেই দিয়েছেন যে, তিনি বৈবাহিক বন্ধনের মধ্যেই আমাদের জন্য প্রশান্তি রেখেছেন এবং স্বামী-স্ত্রী উভয়ের অন্তরেই তিনি পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা, মোহ ও আকর্ষণ ঢেলে দিয়েছেন— যা তাদের একাকীত্ব, মানসিক অস্থিরতা ও শারীরিক উত্তেজনার প্রতিষেধক এবং ইবাদতে মনোনিবেশের মহৌষধ।

কাজকর্মে স্পৃহা ও আনন্দ ফিরে পেতে প্রিয়তমার ভালোবাসা, প্রেরণা ও ঠোঁটের স্পর্শ অনেক বেশি জরুরি!
দুনিয়াতে জান্নাতি সুখের পরশ পেতে সময়মত একজন চক্ষু শীতলকারিনীই হলো একমাত্র মাধ্যম! আলহামদুলিল্লাহ!
কাজেই কিশোর বা যুবক বয়সে মানসিক ও শারীরিক প্রশান্তির আশায় এদিক সেদিক দৌড়াদৌড়ি না করে, মোবাইল-ল্যাপটপ টিপাটিপি না করে আর অযথা বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে সময় নষ্ট না করে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা যেখানে সমাধান রেখেছেন, সেখানেই প্রশান্তি তালাশ করা উচিত।

শুধু নিম্নের এই আয়াতটিই যথেষ্ট এটা উপলব্ধি করার জন্য যে, দীনি স্ত্রী আমাদেরকে কতটা আল্লাহর সান্নিধ্যে নিয়ে যেতে সক্ষম–

وَمِنْ آيَاتِهِ أَنْ خَلَقَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا لِّتَسْكُنُوا إِلَيْهَا وَجَعَلَ بَيْنَكُم مَّوَدَّةً وَرَحْمَةً إِنَّ فِي ذَلِكَ لَآيَاتٍ لِّقَوْمٍ يَتَفَكَّرُونَ
আর এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্যে তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সংগিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাক এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে।
(আর-রূম-২১)

বিয়ে একজন মুসলিমের জীবন সুন্দর ও ভারসাম্যপূর্ণ করে। একজন অবিবাহিত পুরুষ বিয়ের মাধ্যমে দ্বীনের ওপর দৃঢ়তা ফিরে পায়। চক্ষু শীতলকারী ও অন্তরে প্রশান্তিদানকারী স্ত্রী-সন্তানাদি লাভের জন্য আল্লাহ (سبحانه وتعالى) নিজেই আমাদেরকে দু‘আ শিখিয়ে দিয়েছেন কুরআন মাজিদে–

وَالَّذِينَ يَقُولُونَ رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا
এবং যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের স্ত্রীদের পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্যে চোখের শীতলতা দান কর এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের জন্যে আদর্শস্বরূপ কর।
(সূরা আল-ফুরকান-৭৪)

একটু সূক্ষ্মভাবে লক্ষ্য করে দেখুন, উক্ত দু‘আয়াতে আল্লাহ (ﷻ) চক্ষু শীতলকারী স্ত্রী-সন্তানাদির সাথে মুত্তাকীদের ইমাম হওয়ার একটা রেখা টেনে দিয়েছেন। এবার ভেবে দেখুন, একজন ইমাম বা নেতার বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী আর এর সাথে একজন আদর্শ মুসলিম স্বামীর কী কী মিল থাকতে পারে?

বিয়ে একজন পুরুষের মাঝে দায়িত্বশীলতা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। তাকে আরও ম্যাচুউরড করে, আরও সাহসী করে তোলে এবং তার পুরুষত্ত্বকে আরও বিকশিত করে। কারণ, সে জানে ও বোঝে যে, তার স্ত্রী-সন্তানদের দেখাশোনার দায়িত্ব তারই। আল্লাহ (ﷻ) স্বামীকে স্ত্রীর বডিগার্ড বানিয়েছেন—যা কোনো সহজ কাজ নয়। তার স্ত্রী-সন্তান কেউ বিপথে গেলে তাকেই প্রথম জবাবদিহি করতে হবে আল্লাহর নিকটে। এমনকি তার দায়িত্বজ্ঞানহীনতার কারণে তারা কোনো পাপে জড়ালে বা কোনো সমস্যা দেখা দিলে তাকে এর ভার বহন করতে হবে বা মাশুল দিতে হবে।

কারণ সে-ই পরিবারের কর্তা। তাই যথাসময়ে বিয়ে তাকে আরও পরিশ্রমী ও বাস্তবমুখী (practical) হতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। তার চরিত্রে ইমামতি বা নেতৃত্বের গুণটি ফুটিয়ে তোলে। আল্লাহ (سبحانه وتعالى) বলেন–
“পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক।”
[QURAN 4:34]

الرِّجَالُ قَوَّامُونَ عَلَى النِّسَاء بِمَا فَضَّلَ اللّهُ بَعْضَهُمْ عَلَى بَعْضٍ وَبِمَا أَنفَقُواْ مِنْ أَمْوَالِهِمْ فَالصَّالِحَاتُ قَانِتَاتٌ حَافِظَاتٌ لِّلْغَيْبِ بِمَا حَفِظَ اللّهُ وَاللاَّتِي تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَاهْجُرُوهُنَّ فِي الْمَضَاجِعِ وَاضْرِبُوهُنَّ فَإِنْ أَطَعْنَكُمْ فَلاَ تَبْغُواْ عَلَيْهِنَّ سَبِيلاً إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلِيًّا كَبِيرًا
পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।
(সূরা আন নিসা-৩৪)

স্ত্রীর অধিকারসমূহ নিশ্চিত করার পাশাপাশি একজন পুরুষের মাঝে স্বামী হিসেবে যে গুণটি থাকা বাঞ্ছনীয় তা হলো ‘গীরাহ’ বা আত্মমর্যাদাবোধ, যাকে ইংলিশে বলা যেতে পারে protective jealousy. অর্থাৎ স্ত্রীর প্রতি স্বামী দাম্পত্য জীবনে যতই নরম, কোমল বা জেন্টেল হোক না কেন, কোনো হারামের প্রতি কোনো কম্প্রোমাইজ করা চলবে না। এক্ষেত্রে অবশ্যই স্বামীকে স্ট্রিক্ট হতে হবে—তবে হিকমাহর সাথে সদাচরণের মাধ্যমে।

এমনভাবে স্ত্রীকে গড়তে হবে যেন স্ত্রী হিজাব মেইন্টেইন করে ও নিকাব পড়ে চলে, গাইর-মাহরাম বা পরপুরুষের সাথে কোমল কণ্ঠে কথা না বলে ও মোবাইলে চ্যাট না করে, প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যায়, একা সফর না করে, তাকওয়ার ক্ষেত্রে স্বামীর আনুগত্য করে, সন্তানদেরকে সালাফি সালিহিনদের মানহাজে গড়ে তোলে।

এজন্যই রাসূলুল্লাহ (ﷺ) দ্বীনি কোনো মেয়েকে বিয়ে করতে নির্দেশ দিয়েছেন—যে স্ত্রী আখিরাতের কাজে সহায়িকা হবে। এতে স্বামীর জন্য সবকিছুই সহজ হয়ে যায়। নতুন করে কিছু শেখাতে হবে না স্ত্রীকে।
সীমিত সময়ের সর্বচ্চ সদ্ব্যবহার সম্ভব হবে। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের সাইকোলজি ও চাহিদা সহজেই বুঝবে। স্বামী কিছু বলার আগেই স্ত্রী স্বামীর মাইন্ড রিড করতে পারবে এবং স্ত্রী কিছু বলার আগেই স্বামী স্ত্রীর মাইন্ড রিড করতে পারবে।

স্ত্রী স্বামীর আখিরাতের জন্য সহায়িকা হবে, স্বামীকে দ্বীনি জ্ঞানার্জন ও আমলে সর্বাত্মক সাহায্য করবে। একে অপরের অন্তরের তৃষ্ণা মেটাবে ও শূন্যতা পূরণ করবে, আর রাত জেগে ভালোবাসা করবে এবং মুসলিম জনসংখ্যা তথা রাসূল (ﷺ)-এর উম্মত বৃদ্ধির চেষ্টা চালাবে!
বিয়ে ঢালস্বরূপ। বিয়ে নারী-পুরুষ উভয়কেই সমাজের বিভিন্ন ক্ষতিকর দিক ও নানামুখী ফিতনা হতে হিফাজত করে। কারণ, একজন পুরুষের জন্য তার স্ত্রী ‘মুহসিনা’—শয়তানের বিরুদ্ধে দুর্গ।

সে তাকে সাহায্য করে সিরাতাল মুস্তাকীমে থাকতে, হারাম থেকে নিজেকে সেইফ রাখতে, নিজের শালীনতা ও পবিত্রতা রক্ষা করতে, যেমনটা আল্লাহ (سبحانه وتعالى) বলেন–

أُحِلَّ لَكُمْ لَيْلَةَ الصِّيَامِ الرَّفَثُ إِلَى نِسَآئِكُمْ هُنَّ لِبَاسٌ لَّكُمْ وَأَنتُمْ لِبَاسٌ لَّهُنَّ عَلِمَ اللّهُ أَنَّكُمْ كُنتُمْ تَخْتانُونَ أَنفُسَكُمْ فَتَابَ عَلَيْكُمْ وَعَفَا عَنكُمْ فَالآنَ بَاشِرُوهُنَّ وَابْتَغُواْ مَا كَتَبَ اللّهُ لَكُمْ وَكُلُواْ وَاشْرَبُواْ حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الأَسْوَدِ مِنَ الْفَجْرِ ثُمَّ أَتِمُّواْ الصِّيَامَ إِلَى الَّليْلِ وَلاَ تُبَاشِرُوهُنَّ وَأَنتُمْ عَاكِفُونَ فِي الْمَسَاجِدِ تِلْكَ حُدُودُ اللّهِ فَلاَ تَقْرَبُوهَا كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللّهُ آيَاتِهِ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَّقُونَ

রোযার রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস করা তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ। আল্লাহ অবগত রয়েছেন যে, তোমরা আত্নপ্রতারণা করছিলে, সুতরাং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করেছেন এবং তোমাদের অব্যাহতি দিয়েছেন। অতঃপর তোমরা নিজেদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস কর এবং যা কিছু তোমাদের জন্য আল্লাহ দান করেছেন, তা আহরন কর। আর পানাহার কর যতক্ষণ না কাল রেখা থেকে ভোরের শুভ্র রেখা পরিষ্কার দেখা যায়। অতঃপর রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত। আর যতক্ষণ তোমরা এতেকাফ অবস্থায় মসজিদে অবস্থান কর, ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিশো না। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক বেঁধে দেয়া সীমানা। অতএব, এর কাছেও যেও না। এমনিভাবে বর্ণনা করেন আল্লাহ নিজের আয়াত সমূহ মানুষের জন্য, যাতে তারা বাঁচতে পারে।
সূরা আল বাক্বারাহ-১৮৭

এছাড়াও স্বামী-স্ত্রী দুজন একসাথে দ্বীন পালনের মতো রোমান্টিক আর কিছুই হতে পারে না! সুবহানাল্লাহ!
তাদের মধ্যে দৃষ্টি বিনিময়, গল্প, প্রেমালাপ, কথা কাটাকাটি, মান-অভিমান, খুশি রাখার চেষ্টা, রাগ ভাঙ্গানোর চেষ্টা, উপহার আদান-প্রদান, খুনসুটি, দুষ্টুমি, এমনকি ফোরপ্লে ও সেক্সও ইবাদত বলে গণ্য ইসলামে!
জীবনের উদ্দেশ্যের ব্যপারে প্রকৃত অর্থে যত্নশীল হতে চাইলে বর্তমান যুগে একজন পুরুষের হায়েস্ট ২০-২২ বছর বয়সের মধ্যে বিয়ের বিকল্প নেই। যত লেট, তত লস!

রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, “প্রত্যেক ভালো কাজের আদেশ দেওয়া এবং মন্দ কাজের নিষেধ করা ও বাধা দেওয়া একটি সদাকাহ।
এমনকি আপন স্ত্রীর সাথে সহবাস করাও একটি সদাকাহ।”
সাহাবিগণ বললেন, “ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমাদের কেউ তার কাম প্রবৃত্তিকে চরিতার্থ করবে, এতেও তার সওয়াব হবে?
তিনি বললেন, “বল তো, যদি তোমাদের কেউ হারাম পথে নিজের চাহিদা মেটাতে, তাহলে কি তার গুনাহ হতো না?
অনুরূপভাবে যখন সে হালালভাবে নিজের চাহিদা মেটাবে, তাতে তার সওয়াব হবে।”
Reference : Sahih Muslim 1006

◈ “তুমি আল্লাহর জন্য যা-ই ব্যয় কর না কেন, তোমাকে তার প্রতিদান নিশ্চিতরূপে প্রদান করা হবে, এমনকি তুমি তোমার স্ত্রীর মুখে খাবারের যে লোকমা নিজ হাতে তুলে দাও, তারও।”
সহীহ বুখারী-৫৬

‘আগে প্রতিষ্ঠা, না আগে বিয়ে?’
[প্রকাশিতব্য বই, إن شاء الله]

Source
www.sunnah.com
Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Islami Lecture