Zuma's khutba

বিশ্বের সকল মসজিদ আল্লাহর আর পাহাড়াদার দেড়শ কোটি মুসলমান

জুম’আর খুতবা-৪৬
০৭/০৫/২০২১
ড. মুহাম্মদ নেজাম উদ্দীন
খতিব, চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা জামে মসজিদ
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ…
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম…

يٰۤـاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا اتَّقُوا اللّٰهَ حَقَّ تُقٰتِهٖ وَلَا تَمُوْتُنَّ اِلَّا وَاَنْـتُمْ مُّسْلِمُوْنَ
হে মু’মিনগণ! তোমরা আল্লাহ্‌কে যথার্থ ভাবে ভয় কর এবং তোমরা আত্মসমর্পণকারী না হইয়া কোন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করিও না। (সূরা আল ইমরান-১০২)

সম্মানিত মুসল্লিয়ান,
মহান প্রভুর শুকরিয়া আদায় করছি, আমাদেরকে রমজানুল মোবারক নসিব করেছেন, ইমানের সাথে সুস্থতার সাথে সমাপনী জুম’আয় হাজির করলেন, আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। অসংখ্য দয়া রহমত দিয়ে রেখেছেন আল্লাহ, একটা শ্বাস প্রশ্বাস নেওয়ার ক্ষমতা আমাদের নাই। প্রতিদিন লাখো লাখো বনি আদম বিদায় নেন। কত বড় মেহেরবান, দয়াবান, আমরা কি বিনিময় দিলাম তারপরও শেষ জুম’আয় আমাদেরকে হাজির করলেন, এই কৃতজ্ঞতা আদায় করে কি শেষ করা যাবে? আল্লাহ আমাদেরকে শুকরিয়া আদায়কারীদের মধ্যে সামিল করুক।
আমীন।

আল্লাহর নেয়ামত এজন্যই স্মরন করছি, হাজার কোটি বছরের স্বার্থে পরিপূর্ণরুপে আল্লাহর পথে প্রত্যাবর্তনে বড় বাঁধা অামাদের অহমিকতা, বড়লোকি ভাব। আল্লাহ তায়া’লার কাছে আমরা পানাহ চাই এই অহমিকতা, আত্মম্ভরিতা হতে। সম্মানিত মুসল্লি সাহেবান নীচতলায় মসজিদের দানবক্স চাচ্ছে অন্যান্য তলায়ও পর্যায়ক্রমে যাবে, একটু খেয়াল রাখবেন, ১৪৪২ হিজরির রমজান মাসের এই বিদায়ী জুম’আ তো আর কিয়ামত পর্যন্ত ফিরে আসবে না, অতএব, কেন সুযোগ নিবো না।

আমাদেরকে তো তৌফিক দিয়েছেন আল্লাহ। ইবাদত বন্দেগি যতই হোক, দান সদকা যতই করি একথা মেনে নিতে হবে, এ সকল কিছুর মালিক আল্লাহ। আল্লাহ তায়া’লা না দিলে সম্ভব হতো না। প্রতি রাকাআত নামাজে আমরা সেই স্বীকৃতি দিয়ে থাকি… اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّ الْعٰلَمِيْنَ (সূরা ফাতিহা-১) বলে, সকল প্রশংসা, বাড়ি-ঘর ছেড়ে মসজিদে আসলাম এর প্রশংসা, আমি অমুক এই আত্মম্ভরিতা ছেড়ে গোলামিতে লিপ্ত হলাম এর প্রশংসা, আল্লাহর বন্দেগি করছি এর প্রশংসা, প্রশংসার সকল কৃতিত্ব আল্লাহর।
ইবলিশের প্ররোচনা খুবই সুক্ষ্ম, দেখো ভাই, তুমি আল্লাহ ওয়ালা মানুষ এত দান সদকার প্রয়োজন নাই, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের প্রথম কাতারের মুসল্লি তুমি তোমার মত আর দরবেশ কে তুমি কেন ইস্তেগফার করবে।

আরে কথা বললেই গীবত হবে সুতরাং কথা বলা বন্ধ করে দাও এরকম নানান চলচাতুরীতে ইবলিশ আক্রমণ করবে। আল্লাহ তায়া’লা এ হতে পরিত্রাণের কি সুন্দর দোয়া শিখিয়ে দিচ্ছেন প্রত্যেকেরই মনে রাখা উচিত…وَقُلْ رَّبِّ اَعُوْذُ بِكَ مِنْ هَمَزٰتِ الشَّيٰطِيْنِۙ , وَاَعُوْذُ بِكَ رَبِّ اَنْ يَّحْضُرُوْنِ ‘বল, ‘হে আমার প্রতি-পালক! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি শয়তানের প্ররোচনা হইতে, হে আমার প্রতিপালক! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি আমার নিকট উহাদের উপস্থিতি হইতে’ (সূরা আল-মুমিনুন: ৯৭-৯৮)।

আরও কিছু ছোট দোয়া আছে, কুমন্ত্রণা অনুভব করলে আশ্রয় প্রার্থনা করো, “আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়তনির রজীম”। আর এরকম আত্মপুজা, বস্তুপুজার দিকে ফিরে যাওয়ার আশংকা করলে আল্লাহর কাছে দোয়া করুন, رَبَّنَا لَا تُزِغْ قُلُوْبَنَا بَعْدَ اِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِنْ لَّدُنْكَ رَحْمَةً ‌ ۚ اِنَّكَ اَنْتَ الْوَهَّابُ (সূরা আল ইমরান- ৮) আল্লাহ তুমি হেদায়েত দিয়েছো, রমজানের পর আবার তা তুলে নিও না, ঈদের পর থেকে অশ্লীলতা বৈষয়িক গোলাম করে দিও না, গোমরাহ করে দিও না। তুমি তো মেহেরবান, দয়াবান, মহানদাতা।

আল্লাহর বান্দাগন,
কতটা অসহায়, ক্ষমতাহীন আমরা একথা কি স্মরণ রাখা উচিত নয়। পরস্পরকে সতর্ক করা উচিত, পরিবার পরিজনকে বুঝানো উচিত। বিশ্ব বিখ্যাত আলেম এক সেকেন্ডেরও বিশ্বাস নাই মুরতাদ হয়ে যেতে পারেন, ইমানহারা হয়ে যেতে পারেন। কেন? কারণ, হেদায়েতের মালিক আল্লাহ। কেন? কারণ প্রশংসার মালিক আল্লাহ। এই কথার স্বীকারোক্তি হচ্ছে, اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّ الْعٰلَمِيْنَ (সূরা ফাতিহা-১)। তাই অনুরোধ করছি, একটু কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি, প্রশংসা করি, আনুগত্য প্রকাশ করি, অহমিকতা পরিহার করি। সব শেষ হয়ে যাবে, সবকিছু চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাবে এই অহমিকতার কারনে। রাসুল সঃ বলেন, আল্লাহ তায়া’লা বলেছেন অহমিকতা আমার চাদর, ভূষণ, আর এই চাদর নিয়ে বান্দা যদি টানাটানি করে…. আমিই ক্ষমতাধর আমাকেই সবাই সালাম দিবে, আমি বাড়ি গাড়ির মালিক ড্রাইভার কে কেন আমি সালাম দিব, দারোয়ানকে কেন আমি সালাম দিব নাউজুবিল্লাহ।

আল্লাহর ওয়াস্তে হাজার বার বলেছি এ মসজিদে, ড্রাইভার তো আপনার আগে চলে যেতে পারে, বুয়া তো আপনার আগে চলে যেতে পারে, কি করবেন? অনেকসময় এই ড্রাইভার দারোয়ানের সুপারিশও প্রয়োজন হতে পারে আপনার মুক্তির জন্য। আল্লাহর কাছে কোটিপতি, লাখপতি, ক্ষমতাধর কিছুই না, হতে পারে ড্রাইভার দারোয়ান অধিক প্রিয়। এই অহমিকতার বশবর্তী হয়ে আবার ইবলিশের গোলামিতে মজে যাবো, আবার মসজিদ কাতার শূন্য হয়ে যাবে, আবার সেই জাহান্নামের কীট গুলোর গোলামিতে মশগুল হবো, অশ্লীলতার বেহায়াপনায় মেতে উঠবো!!!
অতএব, আসুন আল্লাহকে ভয় করি…يٰۤاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا اتَّقُوا اللّٰهَ وَلْتَـنْظُرْ نَـفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ لِغَدٍ‌ ۚ وَاتَّقُوا اللّٰهَ‌ؕ اِنَّ اللّٰهَ خَبِيْرٌۢ بِمَا تَعْمَلُوْنَ (সূরা হাশর-১৮)।

হে ইমানদার নারী পুরুষ আল্লাহকে ভয় করে চলো, তাঁর আনুগত্যে নিমজ্জিত হও। وَلْتَـنْظُرْ نَـفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ لِغَدٍ‌ প্রত্যেক ইমানদারের চিন্তা করা উচিত আজকে যদি তার মৃত্যু হয় ওই যে গাছতলার বাসিন্দা হবে কাল হতে তার কিয়ামত শুরু এজন্য কি প্রস্তুতি তার, কি প্রস্তুতি গ্রহণ করলো? এইটা বুঝার পর রোজার পরবর্তী মাস হতে কোন যুক্তিতে ইবলিশের গোলামি করবে, আনন্দ ফুর্তি করবে, কোন যুক্তিতে? কিসের বলে? وَلْتَـنْظُرْ نَـفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ لِغَدٍ‌ হালাল রুজি ধরার আগেই তোমার ডাক আসতে পারে হে শীর্ষ ধনী। কোন্ ডাক্তার, কোন্ বিশেষজ্ঞের ক্ষমতা আছে যে তোমাকে এক সেকেন্ড বেশী রাখতে পারবে যদি আল্লাহর সিদ্ধান্ত চলে আসে? وَلْتَـنْظُرْ نَـفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ لِغَدٍ وَاتَّقُوا اللّٰهَ‌ؕ তুমি তোমার নাফরমানি ছাড়ো। নিষ্ঠাবান হও বন্দেগিতে, সার্বক্ষণিক অবস্থান করো। اِنَّ اللّٰهَ خَبِيْرٌۢ بِمَا تَعْمَلُوْنَ আল্লাহর সবকিছুই জানা আছে তোমরা কে কি করো।

সম্মানিত মুসল্লিয়ান,
অল্পকিছুদিন সময় হাতে আছে, বিনয়ের সাথে অহমিকতা বাদ দিয়ে তওবা ইস্তেগফার করি। বিনয়ের সাথে, আমার কিছুই নেই, অর্থ, বিত্ত, ধন, দৌলত, জ্ঞান, বুদ্ধি, কিছুই না। আল্লাহ তায়া’লা বলেন, সবকিছুর মালিক তো আমি তোমাকে সামান্য কিছু সময়ে জন্য বাহক করলাম। কেন আমি অমুক, ক্ষমতার মালিক এসব দেখিয়ে বেড়াবো আসুন এই শেষ ক’দিনে বেশি বেশি পড়ি…اللهم انك عفوا تحب العفو فاعفوا عني ভোর রাতে লাইলাতুল কদর তালাশ করি। মেহেরবানি করে, শেষ সপ্তাহে এসে রাত জেগে আপনি এবাদত করবেন আর মা বোনদেরকে মার্কেটে ছেড়ে দিবেন, সব শেষ, আপনার ইবাদত বন্দেগি সব শেষ। যে সকল মা বোনেরা রাতের গভীরে মার্কেটে গিয়ে ঘুরাঘুরি করে তাদের স্বভাব কি আর বলতে হবে না, তাদের আর পোশাক সম্পর্কে বলতে হবে না। মনে সততা আছে, তাকওয়াভাব আছে এইটা বিশ্বাস করা যাবে না।

এক রাত্রি একহাজার বছরের সমান মর্যাদা তা বাদ দিয়ে কাপড় চোপর নিয়ে হৈ-হুল্লোড়ে থাকবে, ফরজ পর্দার চিন্তা নাই, ইবলিশের ফাঁদে কেন পা দিবেন। কেন একটা রাতও বাদ দিবেন, কেন খুঁজবেন না লায়লাতুল কদর। কেন তুচ্ছ করবেন এমন মহান রহমতকে, কেমন ইমানদার পুরুষ, কেমন আল্লাহ ওয়ালা পুরুষ নাহ তার পুরুষত্ব বলতে কিছুই নেই। মেহেরবানি করে বারবার তওবা করেন, আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়াতুবু ইলাই, আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়াতুবু ইলাই।

সেহেরির সময় উঠে চার রাকাআত তাহাজ্জুদ পরেন, চোখের পানি ফেলেন। একটু চোখের পানি ছাড়ি, এতে গুনাহ মাফ হয়, জাহান্নামের আগুন শীতল হয়, কঠিন রোগ হতে অব্যাহতি পাওয়া যায়। দান সদকা করুন, আপদ বিপদ মহামারির সামনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে দান। বিশেষ করে এ আল্লাহর ঘর মসজিদের জন্য সহযোগিতা করুন। আলহামদুলিল্লাহ এই মসজিদ কারো ব্যাক্তিগত মালিকানার নয়, কোন ব্যাক্তি বিশেষের নয়, সকল মসজিদই আল্লাহর। বিশ্বের সকল মসজিদ আল্লাহর, পাহারাদার দেড়শ কোটি মুসলমান। সত্তর লাখ, সত্তর হাজারের বরকতটা কি আর এক সপ্তাহ পর পাওয়া যাবে?

আমার ছেলে মেয়ে মৃত্যুর পর গরু জবেহ করবে, মেজবান দিবে কিন্তু এই মাসের মর্যাদা কি পাওয়া যাবে? লোক দেখানো দানের শেষ নেই, গোপনে দান খুব কম। আল্লাহ তায়া’লা বলেন, বান্দারে মৃত্যু তো আসবে, তার আগেই দান সদকা করো আমার পথে, আমানতদারিতা রক্ষা করো। পরিপূর্ণ নিয়ম মেনে যাকাত আদায় করবেন। সদকায়ে ফিতরের কথাও আগে বলেছি যাদের সামর্থ্য আছে তারা ৭০ টাকা কেন আরো বেশি দেন। গমের দাম তো কম, একটু চাল হিসেবে বাড়ানোর দরকার আমি মনে করি। যাকাতের টাকা দিয়ে কোথাও ঘুষ দিলেন তদবির করলেন আদায় হবে না। এক্ষেত্রে মসজিদের খাদেমদের অনেকেই আছে তাদের কথাও মাথায় রাখবেন।

সম্মানিত মুসল্লিয়ান,
ঈদের জামায়াতে আসবেন ছোট ছোট তাকবীর দিয়ে, এক পথ দিয়ে এসে অন্য পথ দিয়ে যাবেন.. الله أكبر الله أكبر لا إله إلا الله والله أكبر ولله الحمد, পথ দুইটা না থাকলে মসজিদের তো বিভিন্ন পথ আছে, এক গেইট দিয়ে ডুকে অন্য গেইট দিয়ে বের হন, সুন্নত আদায় হয়ে যাবে। মিষ্টি কিছু মুখে দিয়ে আসবেন। আল্লাহর ভয়ে আসবেন, ভয় যদি থাকে তবে ফজর নামাজ বাদ দিয়ে আসবেন না। ফজরের জামায়াতে নাই শান শওকত নিয়ে নতুন কাপড়ের বাহাদুরি দেখিয়ে ঈদগাহে আসবেন, ফরজ বাদ দিয়ে ওয়াজিব আদায় করছেন?
একটু ভেবে দেখেছেন কি???

ঈদের দিন থেকে নামাজ শেষ, ঈদের দিন থেকে ডিশের সংযোগে সেই সিরিয়াল, চোখের জেনা, অশ্লীলতার সিলসিলায় লিপ্ত। তোমার ইবাদত বন্দেগি নামাজ রোজা সব ধুলা, সব বরবাদ। আল্লাহর রাসুল সঃ বলেন, রমজান মাস চলে গেছে নাফরমানি ছাড়ে নাই, মিথ্যাচার ছাড়ে নাই, অবৈধ উপার্জন ছাড়ে নাই, তার রোজা উপবাস ছাড়া কিছুই না। সর্বশেষ আবারও রাসুল সঃ বলেছেন, রমজান মাস পেল কিন্তু গুনাহ মাফ করাতে পারে নাই, গায়িকা নায়িকার আকর্ষণ ছাড়তে পারে নাই, হারাম টাকার আকর্ষণ ছাড়তে পারে নাই, হতভাগা, বরবাদ, লা’নত তার উপর।

অতএব, এ ক’দিনে ক্ষমা চাই, তওবা করি, নাফরমানি হতে বাঁচি। ঈদের আগের রাত আল্লাহ তায়া’লা দোয়া কবুল করেন। ঈদের দিন প্রতিবেশীদের খবর নিবো, সকাল সকাল মসজিদে আসবো ফজরের পর হতে ঈদের জামায়াত পর্যন্ত কোন নফল ইবাদত নেই, বয়ান হবে বয়ান শুনবো। দান সদকা বাড়িয়ে দিব, কবর আজাব, দুর্যোগ, মহামারি সব বন্ধ হয়ে যায় আল্লাহর রাস্তায় দান করলে। আল্লাহ আমাদের পরিবার পরিজন সবাইকে নিয়ে জান্নাতে যেতে পাওয়ার মত পরিবেশ তৈরির তৌফিক দিক, আমীন।

বি.দ্রঃ খুতবার বাংলা বয়ান হতে সংকলিত। কেবল মাত্র খুতবার বাংলা বয়ান শুনার উপর ভিত্তি করে লিখার কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদও পড়তে পারে, এছাড়া জ্ঞানের অভাবহেতু কুরআন হাদীসের সবগুলো দলিলও বলা হয়নি। প্রতিটা কথার দলিল রূপে পেশ করা সুললিত কন্ঠের কুরআন হাদীসের স্বাদ দিতে না পারায় ক্ষমাপ্রার্থী । আল্লাহ এই পাপীকে ক্ষমা করুক।

লিখেছেন

এত দুনিয়াবি কাজের ভীড়ে সামান্য প্রচেষ্টা ইসলামকে জানার আর এ সুবাদে মনের কথাকে ফুটিয়ে তুলার ক্ষুদ্র চেষ্টা শুধুমাত্র মহান রবের ক্ষমা লাভের আশায়। আহবান থাকবে…
আপনার মোনাজাতে যেন এই অদমের ক্ষমার আরজি উঠে ক্ষমাশীল রবের কাছে।

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Islami Lecture