Writing

যে সব “শব্দ” কষ্টদেয় মানুষকে

খেয়ালে বেখেয়ালে আমরা অপরের জন্য কতইনা কষ্টের কারন হই ভেবে দেখুন!
এক. ঠাস্ ঠাস্ শব্দ মসজিদের দরজায়, নামাজ শেষ বেরোচ্ছি আর হাতের জুতা ফেলছি, আমার কিছু মনে না হলেও যিনি ভেতরে আছেন তিনি যদি আপনি নিজে হতেন তাহলে বুঝতেন! অথবা জুতা ঘষে হাটা! অপরের জন্য কতইনা বিরক্তিকর তা!

দুই. অনেক কষ্টে মা বাচ্চাকে ঘুম পারিয়েছেন, অসুস্থ, বয়স্ক মানুষ আছেন, আপনি চেয়ার বা কিছু টানছেন, ধুপধাপ কিছু ফেলছেন, নিচ তলায় না থাকলে বা আপনার উপরে টানা না হলে বুঝবেন না কত্ত কষ্ট!

তিন. পুরো মহল্লা জানল হ্যা! আপনি দরজা লাগালেন!! ধাম করে মেরে দিলেন! ইচ্ছাকৃত না হলেও অনেকটা বেখেয়ালে প্রতিটা দিন কতবার মানুষের বদ্দোয়ার কারন যে আমরা হচ্ছি!! অনেক সময় দরজা খারাপের ঘাড়ে দোষ দিয়েও পার নিচ্ছি!

চার. গভীর রাত্রে বা যেখানে সেখানে গাড়ির হর্ণ বাজানোর কষ্ট গাড়ির ভেতরে থেকে টের পাওয়া যায়না বাহিরের মানুষের বদ দোয়া হয়ে যায় অটো!

ইসলামে এই আপাত ছোট বিষয়কেই “হাক্কুল ইবাদ” বলে বার বার সতর্ক করা হয়েছে। আসুন আমরা নিজে সতর্ক হই, অপরকে কষ্ট না দেই।।

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
Islami Lecture