চরিত্র কি আল্লাহ প্রদত্ত নাকি অর্জিত

আমাদের নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
“আমি নৈতিকতাকে পূর্ণতা দান করার জন্য নবী হয়ে এসেছি।”
[মুয়াত্তা ইমাম মালিক:১৬১৯]

আল্লাহ নবী পাঠিয়েছেন আমাদেরকে আখলাক শেখানোর জন্য, মানুষের সাথে আমরা কেমন আচরণ করবো তা শেখানোর জন্য।

‘আখলাক’ শব্দটি ‘খুলুক’ শব্দের বহুবচন। ‘খুলুক’ এসেছে সেই ধাতু থেকে, যে ধাতু থেকে ‘খালাকা’ এসেছে; যার অর্থ সৃষ্টি করা। ‘খালক’ আর ‘খুলক’ এর ধাতুমূল এক। একটার মানে হলো সৃষ্টি করা, আরেকটার মানে হলো চরিত্র। খালক হলো আপনার শরীরের বাইরের অংশ, খুলক হলো আপনার শরীরের ভেতরের অংশ। আপনার হাত, পা, চোখ, নাক এগুলো হলো ‘খালক’; আপনার আচার-ব্যবহার, কথা বলার ধরণ, চারিত্রিক গুণাবলী হলো ‘খুলক’।
আমাদের পূর্ববর্তী আলেমগণ আখলাককে তিনভাবে ভাগ করেন। যেমন:

১। আল্লাহর প্রতি আপনার আখলাক:
আল্লাহর প্রতি ঈমান, ইখলাস, ভালোবাসা, সুধারণা রাখা হলো এই ধরণের আখলাকের অন্তর্ভুক্ত।

২। মানুষের প্রতি আপনার আখলাক:
মানুষের সাথে কেমন আচরণ করবেন, ধৈর্যধারণ করা, ক্ষমাশীলতা, ন্যায়বিচার করা হলো এই ধরণের আখলাকের অন্তর্ভুক্ত।

৩। নিজের সাথে আখলাক:
আপনি নিজের সাথে কেমন ব্যবহার করবেন এটা তৃতীয় প্রকার আখলাকের অন্তর্ভুক্ত। আপনি যখন কোনো কিছু করেন, সেটা ভালোভাবে করবেন।

আমাদের আলোচনার মূল বিষয়বস্তু হলো দ্বিতীয় প্রকার আখলাক। একজন ভালো মুসলিম হতে হলে কী কী করতে হবে আমরা আখলাক সংক্রান্ত আলোচনা থেকে শিখবো। মনে রাখবেন, ভালো মুসলিম হওয়া মানে শুধু বেশি বেশি ইবাদাত করা না; ‘মুয়ামালাত’ও এর অন্তর্ভুক্ত। আপনাকে ভালো মুসলিম হতে হলে যেমন বেশি বেশি ইবাদাত করতে হবে, তেমনি উত্তম চরিত্রের অধিকারীও হতে হবে।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, এমনও হতে পারে একজন চরিত্রবান বান্দাকে আল্লাহ এমন আসনে আসীন করতে পারেন, যে আসনে সেই বান্দা আছে যে নিয়মিত নামাজ পড়ে ও রোজা রাখে।
[মাজমু আল-আওসাত: ৩৯৮২, শায়খ আলবানীর মতে সহীহ]

একজন নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, নফল রোজা রাখে; কিন্তু আরেকজন সেগুলো করে না। যে নিয়মিত নফল নামাজ পড়ে না, নফল রোজা রাখে না, সে দেখা গেলো উত্তম আখলাকের অধিকারী। কিয়ামতের দিন দেখা যাবে তার উত্তম আখলাকের কারণে আল্লাহ তাকে নিয়মিত ইবাদাতকারীর সমান আসনে বা উপরের আসনে রাখবেন।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
“কিয়ামতের দিন মুমিনের দাঁড়িপাল্লায় সচ্চরিত্র ও সদাচারের চেয়ে ওজনে বেশি আর কোনো জিনিস হবে না। কেননা, আল্লাহ অশ্লীল ও কটুভাষীকে ঘৃণা করেন।”
[জামে আত-তিরমিজি:২০০২]

আখলাককে কোনোভাবেই ছোটো করে দেখার সুযোগ নেই। সচ্চরিত্রবান ব্যক্তিকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
“যে ব্যক্তি তার চরিত্রকে সৌন্দর্যমন্ডিত করেছে, আমি তার জন্য জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে একটি ঘরের জিম্মাদার।”
[সুনানে আবু দাউদ: ৪৮০০]

আমরা বুঝলাম সচ্চিরিত্রের গুরুত্ব অনেক বেশি। তবে, আমাদের আজকের আলোচনার মূল বিষয় হলো- সচ্চরিত্র কি আল্লাহ প্রদত্ত নাকি এটা অর্জন করতে হয়? আমরা কি আমাদের চরিত্রকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি নাকি এটা নিয়ন্ত্রণের উর্ধ্বে?

যারা অনেক সন্তানের জনক বা জননী, তারা জানেন যে তাদের একেক সন্তান একেক রকম। কোনো সন্তান খুব ধৈর্যশীল, কোনো সন্তান সহজে রেগে যায়, কোনো সন্তান চাপ নিতে পারে, কোনো সন্তান চাপ নিতে পারে না। মানুষের মধ্যে এমন বৈচিত্র প্রায়ই চোখে পড়ে। ঠিক একই কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলে গেছেন।

আশাজ্জ ইবনে কায়স নামের এক গোত্রপতি ইসলাম গ্রহণ করেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁকে বললেন,
“ও আশাজ্জ! তোমার দুটো বিশেষ গুণ রয়েছে যা আল্লাহ পছন্দ করেন। সেগুলো হলো- ধৈর্যশীলতা ও সহিষ্ণুতা।”
আশাজ্জ ইবনে কায়স রাদিয়াল্লাহু আনহু নিজের প্রশংসা শুনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে খুব বুদ্ধিদীপ্ত একটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলেন- “ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমিই কি এই গুণ অর্জন করেছি নাকি আল্লাহ আমাকে এই দুটো গুণের ওপর সৃষ্টি করেছেন?”
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জবাব দিলেন:
“আল্লাহ তোমাকে এই দুটো গুণের ওপর সৃষ্টি করেছেন।”
অর্থাৎ, আল্লাহ সুবহানাহু ওতা আ’লা আশাজ্জ ইবনে কায়স রাদিয়াল্লাহু আনহুকে সৃষ্টির সময় এই দুটো গুণ দান করেন, গুণ দুটো তিনি নিজে অর্জন করেননি। এটা শুনে আশাজ্জ ইবনে কায়স রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন:
“আলহামদুলিল্লাহ্‌, কৃতজ্ঞতা আদায় করছি সেই আল্লাহর যিনি আমাকে এমন দুটো স্বভাবের ওপর সৃষ্টি করেছেন; যাকে স্বয়ং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল পছন্দ করেন।”
[সহীহ মুসলিম: ২৫, সুনানে আবু দাউদ: ৫২২৫]

আরেকটি হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
“আল্লাহ তোমাদের মধ্যে চরিত্র বণ্টন করেছেন, যেভাবে তোমাদের মধ্যে রিযিক বণ্টন করেছেন।”
[ইমাম বুখারী, আদাবুল মুফরাদ: ২৭৫]

কেউ কেউ ধনী হিশেবে জন্মায়, কেউ কেউ গরীব হিশেবে। কেউ কেউ রাজা-বাদশাহর ঘরে জন্মায়, কেউ কেউ বস্তিতে জন্মায়। কেউ খুব সহজে অর্থোপার্জন করতে পারে, কেউ মাথার ঘাম পায়ে ফেলে তেমন অর্থোপার্জন করতে পারে না। একই কথা চরিত্রের বেলায়ও। চরিত্রের কিছু উপাদান আছে জন্মগত, কিছু উপাদান আছে অর্জন করে নিতে হয়।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
“জেনে রাখো! মানুষের মধ্যে কারো রাগ আসে দেরিতে এবং চলে যায় খুব তাড়াতাড়ি। আবার কারো রাগ আসে তাড়াতাড়ি, চলে যায়ও তাড়াতাড়ি। কারো রাগ আসে তাড়াতাড়ি, চলে যায় দেরিতে। তবে, তাদের মধ্যে উত্তম হলো- যাদের রাগ আসে দেরিতে কিন্তু চলে যায় তাড়াতাড়ি। আর তারাই খুব নিকৃষ্ট- যাদের রাগ আসে খুব তাড়াতাড়ি কিন্তু চলে যায় দেরিতে।”
[জামে আত-তিরমিজি: ২১৯১]

এখন কেউ বলতে পারে, আল্লাহ যেহেতু আমাকে ধৈর্য ক্ষমতা কম দিয়েছেন, আমি অধৈর্য হয়ে গেলে আমার দোষ কী? আল্লাহ আমাকে ক্ষমাশীলতার গুণ দেননি, এতে আমার দোষ কী?
এর জবাবে আমরা বলি- এটা ঠিক যে আল্লাহ আপনাকে ধৈর্যশীল বানাননি; তারমানে এই না যে ধৈর্যশীল হবার জন্য আপনি চেষ্টা করবেন না। চরিত্রের কিছু উপাদান আছে জন্মগত, কিছু উপাদান আছে অর্জন করে নিতে হয়। চরিত্রের কিছু উপাদান আমাদের নিয়ন্ত্রণে। আমরা চাইলে সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।

এখন প্রশ্ন হলো, আমরা কিভাবে আমাদের চরিত্র বদলাতে পারি?
কিভাবে আমরা সচ্চরিত্রবান হতে পারি? চারটি বিষয়ের আলোকে আমরা কথা বলবো, ইন শা আল্লাহ।

১। আমরা সবকিছু জ্ঞানানুযায়ী করবো। আমাদেরকে জানতে হবে আখলাক কাকে হবে, উত্তম আখলাকের অধিকারী হবার ফযিলত কী, কিভাবে উত্তম আখলাক অর্জন করতে হয়, কুরআন-সুন্নাহ উত্তম আখলাকের ব্যাপারে কী বলে।

পবিত্র কুরআনে আমরা দেখতে পাই লোকমান আলাইহিস সালাম তাঁর ছেলেকে আখলাক শেখান। যদিও জন্মগতভাবে তাঁর ছেলে আল্লাহ প্রদত্ত কিছু গুণাবলী অর্জন করেছিলো, তারপরও বাবা হিশেবে তিনি ছেলেকে আখলাক শেখান।

২। আপনার একজন রোলমডেল দরকার। উত্তম চরিত্রের অধিকারী হতে হলে আপনাকে উত্তম চরিত্রের একজনকে অনুসরণ করতে হবে। আর তিনি হলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আল্লাহ পবিত্র কুরআনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চারিত্রিক প্রশংসা করে বলেন:

“আপনি অবশ্যই মহান চরিত্রের অধিকারী।”
[সূরা আল-কালাম ৬৮: ৪]

আল্লাহ পবিত্র কুরআনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে আরো বলেন:

“অবশ্যই তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।”
[সূরা আল-আহযাব:২১]

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনী পড়ে তাঁর চরিত্র সম্পর্কে আমরা জানতে পারি, পাশাপাশি আমাদের আশেপাশে যারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শমতো জীবনযাপন করেন, তাদেরকে দেখেও শিখতে পারি।

৩। আমাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময় আমরা থিওরি পড়ি, চাকরি করার সময় সেই থিওরি প্রয়োগ করি। এতে করে আমাদের থিওরিটিক্যাল ও প্র্যাকটিকাল দুই ধরণের জ্ঞান আহরণ হয়। আমরা ভুল করি, ভুল থেকে শিক্ষা নিই।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
“জ্ঞান আহরণের মাধ্যমে জ্ঞানার্জিত হয়। আর সহনশীলতার অনুশীলন করার মাধ্যমে সহনশীলতা অর্জিত হয়।”
[তারীখে বাগদাদ: ৯/১২৯; শায়খ আলবানীর মতে হাদীসটি গ্রহণযোগ্য]

আপনি রসায়নের বই বিছানার পাশে রেখে ঘুমিয়ে পড়লে রসায়নের জ্ঞানার্জন করতে পারবেন না। রসায়নের জ্ঞানার্জন করতে হলে আপনাকে পড়তে হবে। একই কথা কোনো গুণের ব্যাপারে। আপনি যদি কোনো গুণ অর্জনের চেষ্টা না করেন, তাহলে সেই গুণটি অর্জন করতে পারবেন না।

সহনশীলতার গুণ অর্জন করতে হলে আপনাকে চেষ্টা করে যেতে হবে। আপনি এমন একটি অবস্থার মুখোমুখি হলেন, যখন আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে, মাথা ঠাণ্ডা রাখতে হবে। তখন সেই অবস্থায় আপনি ধৈর্যধারণের চেষ্টা করবেন। মুখস্থ বই পড়ে ধৈর্যধারণ করা যায় না। এটা প্রায়োগিক বিষয়। জীবনের প্রতি মুহূর্তে সেটার অনুশীলন করতে হবে।

৪। আল্লাহর কাছে দু’আ করতে হবে। সবকিছুর জন্য আল্লাহর কাছে দু’আ করতে হবে; এমনকি সচ্চরিত্রবান হবার জন্যও। আল্লাহ আপনাকে যতোই সচ্চরিত্রবান হিশেবে সৃষ্টি করুন, আপনি যতোই সচ্চরিত্রের গুণ অর্জন করুন না কেনো, তারপরও আল্লাহর কাছে দু’আ করতে হবে।

পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তম চরিত্রের অধিকারী ছিলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি পর্যন্ত আল্লাহর কাছে সচ্চরিত্রের জন্য দু’আ করেন।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর কাছে দু’আ করেন:
“হে আল্লাহ! আমাকে সর্বোত্তম আখলাক বা নৈতিকতার পথ দেখান। আপনি ছাড়া আর কেউ এই পথ দেখাতে সক্ষম নয়। আর আখলাক বা নৈতিকতার মন্দ দিকগুলো আমার থেকে দূরে রাখুন। আপনি ছাড়া আর কেউ মন্দগুলোকে দূরে রাখতে সক্ষম নন।”
[সহীহ মুসলিম: ১৬৯৭]

সর্বোত্তম আখলাকের অধিকারী হয়েও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিনয়াবনত কণ্ঠে আল্লাহর কাছে দু’আ করছেন- আল্লাহ যেনো তাঁকে উত্তম আখলাকের অধিকারী করেন, মন্দ আখলাক থেকে দূরে রাখেন। সেখানে আমাদেরকেও যে দু’আ করতে হবে সেটা বলা বাহুল্য। আমরাও আল্লাহর কাছে উত্তম আখলাকের জন্য দু’আ করবো।

মনে করুন, আল্লাহ একজনকে ধৈর্যশীলতার গুণ দান করেন আর আরেকজনকে সেটা দান করেননি। যাকে দান করেননি সে প্রচেষ্টার মাধ্যমে সেই গুণ অর্জন করলো। বাহ্যিকভাবে দুজনই ধৈর্যশীল। কিন্তু, যে প্রচেষ্টার মাধ্যমে ধৈর্যশীলতার গুণ অর্জন করছে, সে কোনো ক্ষেত্রে ধৈর্য ধরলে তারচেয়ে বেশি সওয়াব পাবে, যাকে আল্লাহ ধৈর্যশীলতার ওপর সৃষ্টি করেছেন।

সুতরাং, আপনার যদি কোনো উত্তম গুণাবলী না থাকে, আপনি চেষ্টা করে যান সেই গুণাবলী অর্জন করতে। যখন আপনি সেই গুণাবলী অর্জন করবেন, আপনি তারচেয়ে বেশি সওয়াব পাবেন যার এমনিতেই সেই গুণ ছিলো।

পুরো রামাদ্বান মাস জুড়ে ডক্টর ইয়াসির ক্বাদি ‘মুমিনের আখলাক’ -এর ওপর ধারাবাহিক আলোচনা করবেন। ইংরেজি লেকচারের নাম ‘The Manner of The Believers’। আমরা প্রতিদিন লেকচারগুলো অনুবাদ করার চেষ্টা করবো। আজকের পর্বটি প্রথম পর্ব।

মূলঃ ইয়াসির ক্বাদি।
অনুবাদঃ আরিফুল ইসলাম।

লিখেছেন

আরিফুল ইসলাম (আরিফ)

পড়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার কলম তাকে উজ্জীবিত করেছে স্বীয় বিশ্বাসের প্রাণশক্তি থেকে।
অনলাইন এক্টিভিস্ট, ভালোবাসেন সত্য উন্মোচন করতে এবং উন্মোচিত সত্যকে মানুষের কাছে তুলে ধরতে।

লেখকের অন্যান্য সকল পোষ্ট পেতে ঘুরে আসুন

পড়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার কলম তাকে উজ্জীবিত করেছে স্বীয় বিশ্বাসের প্রাণশক্তি থেকে।
অনলাইন এক্টিভিস্ট, ভালোবাসেন সত্য উন্মোচন করতে এবং উন্মোচিত সত্যকে মানুষের কাছে তুলে ধরতে।

Exit mobile version