Dr Abul Kalam Azad Bashar Biography

Dr Abul Kalam Azad Bashar Life History

Abul Kalam Azad Bashar Born

আবুল কালাম আজাদ বাশার তিনি কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত চৌদ্দগ্রাম উপজেলার দূর্গাপুর গ্রামে ১৯৭৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন।

Father and Mother Name

তার বাবা নাম মরহুম মোঃ আব্দুল হাকিম ও মাতার নাম শাফিয়া বেগম।

Personal life

পারিবারিক জীবনে তিনি চার ছেলে ও এক কন্যা সন্তানের জনক।

Education

তিনি গাছবাড়িয়া গাউছিয়া তৈয়্যবিয়া সিনিয়র মাদ্রাসায় শিক্ষা জীবন শুরু করেন।
শুরুতে এ মাদ্রাসায় হিফজুল কুরআন বিভাগে কিছুদিন অধ্যয়ন করেন। তারপর এ প্রতিষ্ঠান থেকে ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপ্ত করে ছুপুয়া ছফরিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় যষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হন। ছুপুয়া মাদ্রাসা থেকে ১৯৯৫ইং সালে দাখিল পাশ করে ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কুমিল্লার দেবিদ্বারস্হ ধামতী আলিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হন।
এ মাদ্রাসায় তিনি আলিম, ফাজিল ও কামিল(হাদীস) অধ্যয়ন করেন।

অতপর তিনি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে বি.এ অনার্স ও মাস্টার্স সমাপ্ত করেন। তারপর ঢাকা পীরজঙ্গী জামেয়া দ্বীনিয়া থেকে দাওরাহ হাদীস ও সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা, ঢাকা থেকে কামিল ফিকহ সমাপ্ত করেন।
অতপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ ডিপার্টমেন্ট থেকে ২০১৩ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
শিক্ষা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তিনি কৃতিত্বের সাক্ষর রাখেন। ক্লাস ওয়ান থেকে দাখিল পর্যন্ত প্রতিটি ক্লাসে প্রথম স্হান অর্জন করেছেন।

দাখিল থেকে কামিল, দাওরাহ হাদীস, অনার্স ও মাস্টার্স সহ সকল পরিক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে উর্ত্তীণ হন। ফাজিলে বোর্ড মেধা তালিকায় ৩য়, কামিলে হাদীসে ৩য়, ফিকহে ৭ম ও অনার্সে ১৬ তম স্থান অর্জন করেন।

Career

কর্মজীবনের শুরুতে তিনি ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে ২০০৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত বি-বাড়ীয়া জেলার নবীনগর উপজেলা সদরের নারায়ণপুর ফাজিল মাদ্রাসায় আরবী প্রভাষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

বর্তমানে তিনি ঢাকাস্থ তেজগাঁও মদিনাতুল উলূম কামিল মাদ্রাসায় মুহাদ্দিস হিসেবে কর্মরত আছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি দ্বীনের দাওয়াতি কাজের ময়দানে ও সমান ভাবে অবদান রেখে চলেছেন।

Writings


তাঁর লিখিত ” মিরাজ ও আধুনিক বিজ্ঞান “, “ প্রচলিত শিরক ও তা থেকে বাঁচার উপায় “, ” প্রচলিত বিদআত ও তার থেকে বাঁচার উপায় ” এবং
হাদীসের বৈচিত্র্যৈ – পূর্ণাঙ্গ নামায” বই চারটি পাঠক মহলে যথেষ্ঠ সাড়া পেয়েছে।

Exit mobile version